ঢাকা ১১:১৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৩, ১৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

আপাতত খাদ্যপণ্যের দাম কমার সুযোগ নেই : বাণিজ্যমন্ত্রী

রংপুর প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৯:১০:২৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৩ ২৭ বার পড়া হয়েছে

ফাইল ফটো

নিউজ ফর জাস্টিস অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, রবি মৌসুমের ফসল ঘরে না আসা পর্যন্ত খাদ্যপণ্যের দাম আপাতত কমার কোনো সুযোগ নেই। আগামী বছরের শুরুতেই সব সংকট কাটিয়ে স্বাভাবিক হবে নিত্যপণ্যের বাজার।

আজ বৃহস্পতিবার (১৯ অক্টোবর) বিকেলে রংপুর নগরীর লেকভিউ পার্কের নিজ বাসভবনে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, আলু, পেঁয়াজ ও ডিমের দাম নির্ধারণ করলেও তা ধরে রাখা সম্ভব হয়নি। পেঁয়াজ আমদানিতে ভারত ৪০ শতাংশ ট্যাক্স বৃদ্ধি করায় ঢাকার বাজারে পেঁয়াজ আসার পর ৬০ থেকে ৬৫ টাকা বিক্রি হয়। গোটা দেশে বেড়েছে এখন পেঁয়াজের দাম। মাঝখানে পেঁয়াজের আইপি না থাকায় বন্ধ রাখা হয়েছিল ইমপোর্ট। এর ফলে দেশীয় পেঁয়াজ বিক্রি হয়ে যায়, তৈরি হয় সংকট। তবে আগামী এক থেকে দেড় মাসের মধ্যে পেঁয়াজের দাম কমে আসবে।

তিনি আরও বলেন, সারাদেশের কোল্ডস্টোরেজে কত আলু আছে, সেগুলো পর্যালোচনা করে বাজার নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চলছে। তবে আগাম আলু বাজারে আসলেই দাম কমে আসবে। তাছাড়া আমদানি কমে যাওয়ায় কিছু খাদ্যপণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সুপরিকল্পনা রয়েছে, মন্ত্রণালয়ের চেষ্টাও আছে। বিশ্বমন্দা অর্থনীতিতে কম বেশি সব দেশেই প্রভাব পড়েছে, সে দিক থেকে বাংলাদেশ অনেক ভালো অবস্থানে আছে বলেও জানান বাণিজ্যমন্ত্রী।

এম.নাসির/১৯

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপাতত খাদ্যপণ্যের দাম কমার সুযোগ নেই : বাণিজ্যমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৯:১০:২৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৩

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, রবি মৌসুমের ফসল ঘরে না আসা পর্যন্ত খাদ্যপণ্যের দাম আপাতত কমার কোনো সুযোগ নেই। আগামী বছরের শুরুতেই সব সংকট কাটিয়ে স্বাভাবিক হবে নিত্যপণ্যের বাজার।

আজ বৃহস্পতিবার (১৯ অক্টোবর) বিকেলে রংপুর নগরীর লেকভিউ পার্কের নিজ বাসভবনে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, আলু, পেঁয়াজ ও ডিমের দাম নির্ধারণ করলেও তা ধরে রাখা সম্ভব হয়নি। পেঁয়াজ আমদানিতে ভারত ৪০ শতাংশ ট্যাক্স বৃদ্ধি করায় ঢাকার বাজারে পেঁয়াজ আসার পর ৬০ থেকে ৬৫ টাকা বিক্রি হয়। গোটা দেশে বেড়েছে এখন পেঁয়াজের দাম। মাঝখানে পেঁয়াজের আইপি না থাকায় বন্ধ রাখা হয়েছিল ইমপোর্ট। এর ফলে দেশীয় পেঁয়াজ বিক্রি হয়ে যায়, তৈরি হয় সংকট। তবে আগামী এক থেকে দেড় মাসের মধ্যে পেঁয়াজের দাম কমে আসবে।

তিনি আরও বলেন, সারাদেশের কোল্ডস্টোরেজে কত আলু আছে, সেগুলো পর্যালোচনা করে বাজার নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চলছে। তবে আগাম আলু বাজারে আসলেই দাম কমে আসবে। তাছাড়া আমদানি কমে যাওয়ায় কিছু খাদ্যপণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সুপরিকল্পনা রয়েছে, মন্ত্রণালয়ের চেষ্টাও আছে। বিশ্বমন্দা অর্থনীতিতে কম বেশি সব দেশেই প্রভাব পড়েছে, সে দিক থেকে বাংলাদেশ অনেক ভালো অবস্থানে আছে বলেও জানান বাণিজ্যমন্ত্রী।

এম.নাসির/১৯